google logogoogle logogoogle logogoogle logogoogle logogoogle logogoogle logogoogle logogoogle logogoogle logogoogle logogoogle logogoogle logogoogle logogoogle logogoogle logogoogle logogoogle logo

Thursday, 22 November 2012

ফ্রিল্যান্সার হিসেবে কত আয় করতে পারেন


ফ্রিল্যান্সার হিসেবে কত আয় করা যায় ?
এটা এমন এক প্রশ্ন যার তৈরী কোন উত্তর নেই। আপনি যখন চাকরী করেন তখন সহজেই আপনার আয় কত বলতে পারেন । ফ্রিল্যান্সারের ক্ষেত্রে বিষয়টা অতটা সহজ না। একজন ফ্রিল্যান্সারের আয় যে বিষয়গুলির ওপর নির্ভর করে সেগুলি এখানে তুলে ধরা হচ্ছে
। 
আপনি ফ্রিল্যান্সকে পেশা হিসেবে নিতে চাইলে প্রথমে মার্কেটিং এর দক্ষতা বাড়ান। বলা হয় বাংলাদেশীদের মার্কেটিং এ দক্ষতা কম। নিজেদেরকে ঠিকভাবে তুলে ধরতে পারেন না বলে যোগ্যতা থাকা সত্তেও অনেকে কাজ পান না। এখানে ভালো আয় করতে চাইলে প্রথমে নিজের দক্ষতা প্রকাশ করতে হবে । বিষয়টি অনেকটাই দোকানদারীর মত। আপনার দোকানে কত জিনিস আছে সেকথা না জানালে ক্রেতা পাবেন না। ফ্রিল্যান্সার হিসেবে আপনার যোগ্যতা কি সেটা প্রকাশ না করে কাজ আশা করতে পারেন না
মার্কেটিং এর দক্ষতা থাকাই যথেষ্ট নয়, একে নেশায় পরিনত করতে হবে। যদিও বাস্তবে অনেকেই কাজটি পছন্দ করেন না । আপনি বিশ্বের সবচেয়ে ভাল গ্রাফিক ডিজাইনার হতে পারেন কিন্তু সেটা ফ্রিল্যান্সার হিসেবে কাজে আসবে না যদি সঠিক ক্লায়েন্টের কাছে না পৌছান। নিজের দক্ষতা প্রকাশ করাই যথেষ্ট না, বরং প্রতি মুহুর্তে খোজ করা প্রয়োজন কোথায় আরেকটু ভাল ক্লায়েন্ট পাওয়া । প্রশ্ন থাকতে পারে এরসাথে ফ্রিল্যান্সারের আয়ের সরাসরি সম্পর্ক এত গুরুত্বপুর্ন কেন। বাস্তবতা হচ্ছে, যারা ফ্রিল্যান্সার হিসেবে সবচেয়ে ভাল করেন তারা তাদের কাজে সবচেয়ে দক্ষ এটা ধরে নেয়া যায় না । বরং যারা যোগাযোগে দক্ষ তারা তারচেয়ে দক্ষ ব্যক্তির চেয়ে ভাল কাজের সুযোগ পান এবং ফল হিসেবে বেশি আয় করেন। স্বাভাবিকভাবেই আপনি দক্ষতাকে উপেক্ষা করতে পারেন না। বেশি কাজ পাওয়া এবং বেশিমুল্যের কাজ পাওয়ার মধ্যে পার্থক্য রয়েছে। সাধারন মানের গ্রাফিক ডিজাইনার ঘন্টাপ্রতি ৪০ ডলারে কাজ করতে  পারেন, যার দক্ষতা বেশি তিনি নিতে পারেন ৮০ ডলার। ৪০ ডলারের যোগ্যতা নিয়ে ৮০ ডলার আশা করা অনুচিত । যারা মার্কেটিং এ ততটা দক্ষ নন তারা অনেকে যোগ্যতা দিয়ে সেটা পুরন করার চেষ্টা করেন। প্রতি মুহুর্তে নিজের দক্ষতাকে বাড়াতে থাকেন এবং আশা করেন কোন এক সময় সঠিক ক্লায়েন্টের কাছে নিজেকে তুলে ধরার সুযোগ পাবেন। এককথায় ফ্রিল্যান্সার কত আয় করতে পারেন সেটা প্রকাশ করা যেতে পারে এভাবে, আপনার কাজে দক্ষতা এবং যোগাযোগের দক্ষতা যত বেশি আয় ততটাই বেশি। এই দুইএর সমম্বয় করে মাসে কয়েখ হাজার ডলার আয় করা সম্ভব।

ফ্রিল্যান্সিং কাজের বিভিন্ন সাইট


অনলাইনে কাজ পাওয়ার জন্য কিছু সাইট আছে (ওডেস্ক, ফ্রিল্যান্সার) যেগুলির প্রচার এবং পরিচিতি এত বেশি যে অনেকে মনে করেন কাজের জন্য এই সাইটগুলিই ব্যবহার করতে হবে। আসলে এই সাইটগুলি অত্যন্ত বড়, কাজ বেশি এসব যেমন সত্য তেমনি সেখানে প্রতিযোগিতা বেশি, কাজ পাওয়া কঠিন এটাও সত্য। সবচেয়ে বড় সাইট হলেও এগুলো বেশি উপকারে আসবে একথা ঠিক না। অনেক সময় কাজের ধরন অনুযায়ী ছোট সাইট বেশি প্রিয় হতে পারে। বিশেষ করে যারা নতুন শুরু করছেন তারা খুব সহজ, ছোট কাজ পেতে পারেন। এখানে এধরনের সাইটের একটি তালিকা আমি দিচ্ছি । কোন সাইটে কাজ করার আগে তাদের নিয়মগুলি ভালোভাবে জেনে নেয়া উচিত। বিশেষ করে বাংলাদেশের ক্ষেত্রে নানা ধরনের বিধিনিষেধ এবং সীমাবদ্ধতা আছে। এমনকি অর্থ লেনদেনের পদ্ধতি বাংলাদেশে গ্রহনযোগ্য কি-না জেনে তবেই কাজ শুরু করুন।
এই সাইটগুলি সারা বিশ্বের মানুষ ব্যবহার করেন। অনেক ব্যবহারকারীই বিশেষ
কোন সাইট ব্যবহারে সন্তুষ্ট। আবার ক্ষেত্রবিশেষে অভিযোগ নেই একথাও বলা
যায় না। কোন সাইট ব্যবহার করে ভাল ফল পেলে অন্যদের জানাতে পারেন।
www.microworkers.com
www.elance.com
www.microtask.com
www.shorttask.com
www.agentanything.com
http://minifreelance.com
www.minuteworkers.com
www.mymicrojob.com
www.mturk.com
www.clickworker.com/en/
http://crowdflower.com/
www.cloudcrowd.com/
www.domywork.net
www.optask.com
www.myeasytask.com
www.simpleworkers.com
www.jobboy.com/
www.livework.com
www.smartsheet.com
www.samasource.com
http://minijobz.com
http://rapidworkers.com
www.desklancer.com
www.zintro.com

ইন্টারনেটে অর্থ উপার্জনের সেরা ৫টি পদ্ধতি

ইন্টারনেটে অর্থ উপার্জনের অনেক পদ্ধতি রয়েছে। অনেকেই দ্বিধায় পড়েন, কোনটি করবেন এবং কোনটি করবেন না এই নিয়ে। তাছাড়া বাংলাদেশের জন্য স্থানীয় কিছু সমস্যা তো রয়েছেই। ইন্টারনেট ব্যবহার করে অর্থ উপার্জনের সুবিধা-অসুবিধা অনুযায়ী ৫টি পদ্ধতি নিয়ে নিচে আলোচনা করছি।
১. গুগল এডসেন্স(www.google.com/adsense)
গুগল এডসেন্স ইন্টারনেটে অর্থ উপার্জনের সবচেয়ে সেরা উপায় । মাসে কয়েক হাজার ডলার আয় করা যায় প্রোগ্রামিং বা এইধরনের কোন ক্ষেত্রে বিশেষ দক্ষতা না থেকেও। এমনকি গুগলের ব্লগার ব্যবহার করে কোনরকম খরচ ছাড়াই।আপনার প্রয়োজন শুধু সময় ব্যয় করা এবং চারিদিকে দৃষ্টি রেখে নিজের ওয়েবসাইটে ভিজিটর আনার ব্যবস্থা করা। সবচেয়ে ভাল ফল পাওয়ার জন্য আপনার প্রয়োজন এমন একটি ওয়েবসাইট যেখানে প্রচুর ভিজিটর ভিজিট করবেন। এধরনের ওয়েবসাইট তৈরী এবং ভিজিটর পেতে কয়েক মাস এমনকি কয়েক বছর পর্যন্ত সময় লাগতে পারে। প্রতিদিন কমপক্ষে ১ হাজার ভিজিটর না পেলে খুব বেশি আয়ের সম্ভাবনা কম। গুগল এডসেন্স এর মত চিতিকা (www.chitika.com) নামে আরেকটি ব্যবস্থা রয়েছে । ব্যবহারের পদ্ধতি এডসেন্স এর মতই।
২. এফিলিয়েটেড মার্কেটিং
এফিলিটেড মার্কেটিং এর ক্ষেত্রে সীমা হচ্ছে আকাশ। আপনি যত চেষ্টা করবেন তত বেশি আয় করবেন। আপনার কাজ হচ্ছে ইন্টারনেটে যারা কিছু বিক্রি করে (পন্য বা সেবা) তাদের হয়ে প্রচার করা।এ কাজের জন্য নিজের ওয়েবসাইট থাকলে সুবিধে বেশি, না থাকলেও সমস্যা নেই অন্যভাবে করা যায়। কোন কোন কোম্পানী টাকা দেয় তাদের সাইটে ভিজিটর পাঠালেই আবার কোন কোন কোম্পানী দেয় কোন
ভিজিটর কিছু কিনলে। ৭৫% পর্যন্ত কমিশন দেয়ার মত কোম্পানীও রয়েছে। আমাজন, ই-বে এফিলিয়েটেড মার্কেটিং কাজের জন্য অন্যতম। আমি আগেই বলেছি এফিলিয়েটেড মার্কেটিং এর জন্য নিজস্ব ওয়েবসাইট থাকলে বেশি সুবিধে পাবেন। শুধুমাত্র এই কাজের জন্যই বিনামুল্যে ওয়েবসাইট তৈরী ও সেখানে বিভিন্ন পন্য যোগ করার ব্যবস্থা রয়েছে। যদিও এই ব্যবস্থায় আয় বেশি তারপরও এডসেন্সর এর পর ২য় অবস্থানে থাকার কারন হল একাজে বুদ্ধিমত্তা, মার্কেটিং এর দক্ষতা এবং পরিশ্রম অনেক বেশি।
৩. ফ্রিল্যান্সিং
আপনি ওয়েবসাইট তৈরী কিংবা মার্কেটিং এর ঝামেলায় যদি যেতে না চান, অথচ কম্পিউটারের কোন কাজে দক্ষ। সেটা ফটোশপ ব্যবহার করে হোক অথবা গ্রাফিক ডিজাইন, ওয়েব ডিজাইন, প্রোগ্রামিং থেকে ডাটা এন্ট্রি, ভিডিও এডিটিং কিংবা এনিমেশন যে কোন কিছুই হতে পারে। তাহলে আপনার জন্য ফ্রিল্যান্সিং উপযুক্ত। কাজ দেয়ার ক্ষেত্রে অনেকগুলি প্রতিস্ঠান রয়েছে মধ্যস্থতা করার জন্য । সেখানে নিজের নাম তালিকাভুক্ত করবেন (কোন খরচ নেই), তাদের কাজের তালিকা দেখে এপ্লাই করবেন, কাজ পাওয়ার পর কাজ করে জমা দিবেন। আপনার একাউন্টে সেই কাজের পারিশ্রমিক জমা হবে। ঘন্টাপ্রতি নির্দিষ্ট কাজ অনুযায়ী অথবা এককালীন চুক্তি অনুযায়ী ফ্রিলান্সিং কাজে পেমেন্ট দেয়া হয়। কাজের জটিলতা অনুযায়ী আয় কয়েক ডলার থেকে কয়েক হাজার ডলার পর্যন্তও হতে পারে এই চুক্তি। মধ্যস্থতাকারী থাকে বলে টাকা হাতছাড়া হওয়ার সম্ভাবনা নেই বললেই চলে।
www.freelancer.com , www.odesk.com ইত্যাদি এধরনের কাজে অন্যতম প্রতিস্ঠান।
৪. নিজে বিক্রি করা
লাভ বেশি থাকার পরও একে ৪ নম্বরে রাখতে হচ্ছে কারন নিজে বিক্রি করলে লাভ বেশি, সেইসাথে পরিশ্রমও বেশি। আপনি কিছু পন্য ঠিক করবেন এরপর ওয়েবসাইটে রেখে দেবেন। যিনি কিনতে চান তিনি সেখানে ক্লিক করে কিনবেন এবং আপনি সেটা তারকাছে পাঠিয়ে দেবেন। ফটোগ্রাফ, ই-বুক, সফটঅয়্যার এর মত পন্য সরাসরি ইমেইল করে পাঠাতে পারেন কিংবা ডাউনলোডের ব্যবস্থা রাখতে পারেন। ছাপা বই বা বহনযোগ্য অন্য পন্য হলে পার্সেল করে পাঠাতে হবে। বিশ্বের অনেক দেশের মানুষই কেনাকাটা করে অনলাইনে। কাজেই এই মুহুর্তে বাংলাদেশের মত দেশে বিষয়টি চালু না থাকলেও একসময় হবে ইনশাআল্লা ।
৫. অনলাইন বিজ্ঞাপন
জনপ্রিয় ওয়েবসাইটে এডসেন্স এর মত বিজ্ঞাপন রাখতে হবে এমন কোন কথা নেই, ছাপানো পত্রিকায় যেমন বিজ্ঞাপন দেয়া হয় সেভাবে আপনার ওয়েবসাইটে বিজ্ঞাপন প্রচার করে অর্থ উপার্জন করা সম্ভব। আমেরিকায় ছাপানো বিজ্ঞাপনের আয়কে ছাড়িয়ে গেছে অনলাইন বিজ্ঞাপন। পত্রিকার মত সাইটের জন্য এই ব্যবস্থা সুবিধেজনক। একাজে সমস্যা হচ্ছে ব্যক্তিগতভাবে করা যায় না, প্রতিস্ঠান
হিসেবে কাজ করতে হয়। তবে সেটা সংবাদপত্র হতে হবে এমন কথা নেই। মানুষের আগ্রহ রয়েছে এমন বিষয় নিয়ে ওয়েবসাইট হতে পারে। যেমন বিভিন্ন পণ্যের পরিচিতি এবং দাম নিয়ে যেমন মানুষের আগ্রহ সেই বিষয় নিয়েই অনেকগুলি বিশ্বখ্যাত ওয়েবসাইট রয়েছে। চাকরী বা অন্য তথ্য নিয়ে সাইটও লক্ষ লক্ষ
ভিজিটর পেতে পারে।আপনারা এই সাইটের উপরে দেওয়া ওয়েব এড্রেসগুলিতে ঢুকে ধারনা পেতে পারেন ।আমি পরের লেসনগুলিতে ভিডিও আকারে আলোচনা করব ।


ইন্টারনেটে কাজ করে অর্থ উপার্জন : কিভাবে করবেন




বলা হচ্ছে আগামীতে আউটসোর্সিং হবে বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় আয়ের উতস, কর্মসংস্থানের সবচেয়ে বড় যায়গা। তারপরও যারা একাজ করবেন তারা অনেকেই অন্ধকারে রয়ে গেছেন। অনেকেই জানেন না ঠিক কি করবেন। কি যোগ্যতা প্রয়োজন হবে, কি কি যন্ত্রপাতি প্রয়োজন হবে, কি কাজ করতে হবে, কাজ কোথায় পাওয়া যাবে, কত টাকা পাওয়া যাবে, কিভাবে পাওয়া যাবে। এই প্রশ্নগুলির উত্তর ধারাবাহিকভাবে দেয়ার চেষ্টা করা হচ্ছে এখানে।
প্রথমেই একটা কথা পরিস্কার করে নেয়া ভাল। বলা হচ্ছে কাজ করে অর্থ উপার্জনের বিষয়ে। কাজেই আপনাকে কাজ করতে হবে, সে কাজ শিখতে হবে, অন্যদের সাথে প্রতিযোগিতা করতে হবে। আপনার দক্ষতা যত বেশি অর্থ উপার্জনের সুযোগ তত বেশি। এটাই একমাত্র পথ। যদি কাজ শিখতে এবং করতে পর্যাপ্ত আগ্রহ এবং চেষ্টা না থাকে তাহলে সময় নষ্ট না করাই ভাল। সহজে অর্থ উপার্জন বলে যা
বুঝানো হয় তা আসলে ততটা সহজ না।
আউটসোর্সিং কি ?
এটা নিশ্চয়ই প্রথম প্রশ্ন। উত্তর হচ্ছে, বাড়িতে বসে অন্য কারো কাজ করা। উন্নত দেশগুলিতে (আমেরিকা কিংবা ইউরোপ) মজুরী অত্যন্ত বেশি। কোন কোম্পানীর যদি নির্দিষ্ট প্রোগ্রাম তৈরী প্রয়োজন হয়, এজন্য যদি একজন প্রোগ্রামার নিয়োগ করতে হয় তাহলে বিপুল পরিমান টাকা গুনতে হয়। সেকাজটিই অন্য দেশের প্রোগ্রামার দিয়ে করিয়ে নিলে তুলনামুলক কম টাকায় করানো যায়। বর্তমান ইন্টারনেট ব্যবস্থায় খুব সহজে একাজ করা সম্ভব। আপনি সেই প্রোগ্রামার, ডিজাইনার, এনিমেটর অথবা যাই হোন না কেন ইন্টারনেটের মাধ্যমেই তাদের কাজ করতে পারেন, ঘরের বাইরে যাওয়ার প্রয়োজন নেই। বড় কোম্পানীর বদলে ছোট কোম্পানী, কিংবা ব্যক্তি পর্যায়ের কাজের কথা যদি
এরসাথে যোগ করা হয় তাহলে কাজের পরিধি বেড়ে যায় অনেক। ধরুন কোন ব্যক্তির একটি ওয়েবসাইট তৈরী করা প্রয়োজন।
তিনি নিজে সেকাজ পারেন না। কাজেই তার প্রয়োজন এমন একজন ব্যক্তি যিনি সেকাজ করে দেবেন। আপনি যদি সেকাজে দক্ষ হন তাহলে আপনি আগ্রহি হয়ে সেখানে যোগাযোগ করলেন। সমঝোতা হল, আপনি কাজটি করে দেবেন, বিনিময়ে ১০০ ডলার পাবেন। লাভ দুজনেরই। কাজেই, আউটসোর্সিং হচ্ছে এক যায়গার কাজ অন্যযায়গা থেকে করিয়ে নেয়া। এই কাজকে সহজ করার জন্য অনেক প্রতিস্ঠান রয়েছে। তাদের ওয়ের সাইটে বিনামুল্যে সদস্য হওয়া যায় (আপনাকে বিনামুল্যে সেবা দিয়েও তারা নিজেরা লাভ করেন। সে
হিসেব আলাদা)। তাদের সদস্য দুধরনের, একপক্ষ কাজ দেন, আরেকপক্ষ কাজ করেন। আপনি যখন কাজ দেবেন তখন কাজের বিবরন, সময়, অর্থের পরিমান ইত্যাদি তাদের জানাবেন। তারা ওয়েবসাইটে সেগুলি রেখে দেবেন যারা কাজ করতে আগ্রহি তাদের জন্য।
আপনি যত কাজ করবেন তখন তাদের ওয়েব সাইটে গিয়ে সেই তালিকা থেকে নিজের পছন্দমত কাজের জন্য আবেদন করবেন (সাধারনত একটি লিংকে ক্লিক করাই যথেষ্ট)। যার কাজ তিনি আবেদনগুলি যাচাই করে যাকে যোগ্য মনে করবেন তাকে কাজটি
দেবেন। আপনি সেই ব্যক্তি হলে কাজটি করে ইন্টারনেটের মাধ্যমেই তারকাছে পাঠিয়ে দেবেন। সাথেসাথে আপনার একাউন্টে কাজের অর্থ জমা হবে।
কাজের ধরন
একটু আগে দুধরনের কাজের কথা বলা হয়েছে, একটি কোম্পানীর, অপরটি ছোট কোম্পানী কিংবা ব্যক্তির। আউটসোসিং এর কাজ মুলত এই দুধরনের। বড় কোম্পানীর বড় কাজ করার জন্য বড় প্রতিস্ঠান প্রয়োজন। সেখানে আপনি একজন নিয়মিত কর্মী  হিসেবে নিয়োগ পেতে পারেন। আপনি ফ্রিল্যান্সার নন। আর ছোট কাজের ক্ষেত্রে আপনি নিজেই সবকিছু। যোগাযোগ, কাজ করা, অর্থ গ্রহন সবকিছু করতে হবে নিজেকেই। অবশ্য কয়েকজন একসাথে শুরু করে ক্রমাম্বয়ে বড় কোম্পানীতে পরিনত হওয়া অবশ্যই সম্ভব। ধরে নেয়া হচ্ছে আপনি একা কাজ করতে আগ্রহি। এখানে সে সম্পর্কিত তথ্যই উল্লেখ করা হচ্ছে। এক কথায়, কম্পিউটার ব্যবহার করে যাকিছু করা সম্ভব সবধরনের কাজই পাওয়া যায় এভাবে। গ্রাফিক ডিজাইন, ওয়েব পেজ তৈরী, ওয়েব পেজের কোন সমস্যার সমাধান থেকে শুরু করে এনিমেশন, ভিডিও এডিটিং কিংবা একেবারে সহজ ডাটা এন্ট্রি পর্যন্ত। কাজ যত সহজ অর্থের পরিমান তত কম, কাজ যত জটিল অর্থের পরিমান তত বেশি এই নিয়মে। উদাহরন হিসেবে ওয়েব সাইটের জন্য ফটোশপে একটি ব্যানার বিজ্ঞাপন তৈরী করে যে পরিমান অর্থ পাবেন ফ্লাশে এনিমেটেড ব্যানার তৈরী করে পাবেন তারথেকে অনেক বেশি অর্থ। বাস্তব ধারনা পাওয়ার সবচেয়ে ভাল পথ হচ্ছে এধরনের
ওয়েবসাইটে গিয়ে কাজের তালিকা দেখা।
কি শিখতে হবে
কোন কাজ আপনার জন্য ভাল সেটা যাচাইয়ের দায়িত্ব আপনার। আগ্রহ কোন বিষয়ে, দক্ষতা কোন বিষয়ে, কতদুর পর্যন্ত যেতে পারবেন এগুলি একমাত্র আপনিই জানতে পারেন। কোন কাজে অর্থ বেশি এটা বিচার করে সেই কাজ করতে না যাওয়াই ভাল। প্রোগ্রামার হওয়ার জন্য একধরনের প্রতিভা প্রয়োজন, এনিমেটর হওয়ার জন্য আরেক ধরনের, ভাল ডিজাইনার হওয়ার জন্য আরেক ধরনের। কোন বিষয়ে আগ্রহি হলে সে বিষয়ে খোজ নিন, কিছুদিন চেষ্টা করুন, তারপর দ্রুতই সিদ্ধান্ত নিন। এবিষয়েও সত্যিকারের সাহায্য পাবেন এধরনের জব সাইটে। প্রতিটি কাজের বর্ননার সাথে কোন সফটঅয়্যারে দক্ষতা থাকতে হবে তা উল্লেখ করা থাকে।
কত আয় করা সম্ভব
বিষয়টি পুরোপুরি আপনার কাজের ধরনের ওপর নির্ভর করে। অধিকাংশ কাজের হিসেব হয় ঘন্টা হিসেবে। গ্রাফিক ডিজাইনকে উদাহরন হিসেবে ধরলে মাসে অনায়াসে হাজার ডলার আয় করা সম্ভব। প্রোগ্রামার হলে অনেক বেশি।
 কি যন্ত্রপাতি প্রয়োজন
এধরনের কাজে আপনার মুল অস্ত্র হচ্ছে মেধা। কাজেই দামী যন্ত্রপাতি নিয়ে মাথা ঘামানোর প্রয়োজন হয় না, বিশেষ কাজ ছাড়া। কাজের ধরন অনুযায়ী অবশ্যই আপনার স্ক্যানার, গ্রাফিক ট্যাবলেট, দামী ক্যামেরা ইত্যাদি প্রয়োজন হতে পারে। এধরনের বিশেষ যন্ত্র বাদ দিলে আপনার প্রয়োজন একটি মোটামুটি পর্যায়ের কম্পিউটার এবং ভাল ইন্টারনেট সংযোগ। বর্তমানে যথেষ্ট কম টাকায় ভাল কম্পিউটার পাওয়া যায়। আর ইন্টারনেট সংযোগের বিষয়ে বলা আসলে অর্থহীন। তারা আশা করে আপনি টাকা দেবেন, বদলে কি পাবেন তাতে তাদের কিছু যায়-আসে না। আর সরকার কিংবা প্রশাসন যত বক্তৃতা-বিবৃতি দিক না কেন, ব্যবসায়িদের কাছে সবসময় মাথা নিচু করে থাকে। মুল কথায় ফেরা যাক। ইন্টারনেটে কাজ করে অর্থ উপার্জনের এটা প্রাথমিক তথ্য। শুরুতেই আপনি যা করতে পারেন তা হচ্ছে এধরনের ওয়েবসাইটে গিয়ে বিস্তারিত পড়া, বোঝার চেষ্টা করা। সত্যিকাজের কাজের তথ্য তাদের কাছেই পাওয়া সম্ভব, অকারনে অন্য যায়গায় সময় নষ্ট করবেন না। odesk, freelancer এধরনের জনপ্রিয় ওয়েব সাইটের উদাহরন। সার্চ করলে এধরনের
আরো বহু সাইট পাবেন। ভালভাবে বোঝার জন্য কয়েকদিন নিয়মিত এই সাইটগুলিতে সময় কাটান। কাজ শুরু করুন, সেইসাথে আরো জানার চেষ্টা করুন।

Saturday, 17 November 2012

Earn money by freelancing

Freelancing is a perfect place for earning.If you a new comer don't worry.It isn't a matter of scare.I will provide all accurate and best information one by one.

Friday, 16 November 2012

Welcome

Hallo world
welcome to my site.To know tips,tricks,earnings,news,blog please stay touched with us.